Rajshahi City Corporation Police Stations and Wards
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন
ইতিহাস:
১৮৭৬ সালের ১ এপ্রিলে, ভুবন মোহন পার্কের অভ্যন্তরে রাজশাহী পৌরসভা (রামপুর-বোয়ালিয়া মিউনিসিপ্যালিটি) তৈরি হয়। এর প্রথম দফা অফিস স্থানান্তর করে রাজশাহী কলেজের একটি বৃহত্তর কক্ষে। পরবর্তীতে, পৌরসভা নিজেকে আরও উন্নত করতে রাজশাহী কলেজ থেকে বৃহৎ একটি কক্ষে স্থানান্তর করে। পৌরসভার কার্যক্রম চালনার জন্য একটি টাউন কমিটি গঠন করা হয়, যাতে ৭ জন সরকার নির্বাচিত ও ১৪ জন করদাতাদের ভোটে নিবার্চিত হতো। এই টাউন কমিটি মূলত রাজশাহী পৌরসভার প্রাথমিক প্রতিষ্ঠান ছিল।
১৮৮৪ সালে, মিউনিসিপ্যালিটি অ্যাক্ট ধারা ৩ অনুযায়ী, ২১ জন কমিশনারের সমন্বয়ে পৌরসভার কার্যক্রম চালনার জন্য একটি কমিটি গঠন হয়। ১৯২১ সালে, সোনাদীঘির পাড়ে বর্তমান পৌর ভবনটি নির্মাণ করা হলে পৌরসভা দপ্তর রাজশাহী কলেজ থেকে সিটি ভবনে স্থানান্তর হয়। ১৯৩০ সালে, ৮টি পৌর কমিটি গঠন হয়, এবং এই কমিটিগুলো প্রথমবারে অর্থ, গণপূর্ত, আলো, পানি পয়ঃপ্রণালী, শিক্ষা, আপীল (Appeal), এবং রাজা টি. এন. রায় প্রতিষ্ঠিত সদর হাসপাতাল কার্যক্রম পরিচালনা করত। এই সময়ে ৭টি ওয়ার্ডে বিভক্ত পৌর এলাকা ছিল।
১৮৭৬ সালে, পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং তখন লোকসংখ্যা মাত্র ১০ হাজার জন ছিল। এই সময়ে মিউনিসিপ্যাল বোর্ডও গঠিত হয়েছিল, এবং ১৯৫৯ সালে মৌলিক গনতন্ত্র আদেশ অনুযায়ী মিউনিসিপ্যাল কমিটি হিসেবে কাজ করতে থাকত। এই কমিটির নিয়ন্ত্রণাধীনে আসক্ত এলাকার আয়তন হতো ৬.৬৪ বর্গ মাইল, যা পশ্চিমে হড়গ্রাম বাজার থেকে পূর্বে রুয়েট পর্যন্ত ছিল। সেই সময়ের লোকসংখ্যা ছিল ৫৬৮৮৩ জন।
১৯৫৮ সালের ৫ অক্টোবর তাদের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কে. এম. এস রহমানের নেতৃত্বে, মিউনিসিপ্যাল কমিটি ভেঙ্গে প্রশাসক নিয়োগ করা হয়।
রাতের বেলায় আলোকসজ্জায় সজ্জিত নগর ভবন:
১৯৭৪ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, পৌর কর্পোরেশনের অধীন একটি নগর ভবন সজ্জিত হয়েছিল, যা রাতের বেলায় আলোকসজ্জায় আরও সুন্দর হত।
১৯৭৪ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, মুজিবুর রহমান এম. এ. এল এল. বি ছিলেন প্রথম নিবার্চিত চেয়ারম্যান, যিনি এই দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
১৯৮৭ সালের সালের ১৩ আগস্টে রাজশাহী পৌরসভা পৌর কর্পোরেশনে উন্নীত হয় এবং এ্যাভোকেট আব্দুল হাদি সরকার কতৃর্ক প্রশাসক মনোনীত হন।
১৯৮৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বরে পৌর কর্পোরেশন সিটি কর্পোরেশনে পরিণত হলে জনাব আব্দুল হাদি প্রথম মেয়র মনোনীত হন। এবং পৌরসভা সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত হওয়ার এর আয়তন ও জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (সিসিসি) বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার একটি প্রমুখ শহরের প্রশাসনিক ও সৌজন্য প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। রাজশাহী শহর এবং একটি ব্যপক আঞ্চলিক অঞ্চলের প্রশাসনিক কার্যক্রম চালনার জন্য ১৯৯১ সালে রাজশাহী সিটি করপোরেশন গঠিত হয়। এটি রাজশাহী শহরের বৃদ্ধি, প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা, ও সুযোগ-সুবিধা উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করে।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের কিছু মৌলিক তথ্য:
প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠার তারিখ: ১৯৯১ সাল
অঞ্চল: রাজশাহী জেলা, বাংলাদেশ
অঞ্চল এলাকাসমূহ: রাজশাহী সিটি করপোরেশন আঞ্চল, বাগমারা আঞ্চল, পুটিয়াচড়া আঞ্চল
মেয়র: এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম ও সৌজন্য:
শহর উন্নতি: রাজশাহী সিটি করপোরেশন শহরের বৃদ্ধি, উন্নতি, ও সৌন্দর্য বাড়াতে প্রযুক্তিগত এবং পরিবারিক কার্যক্রম চালনা করে।
পরিবহন ও যানবাহন: সিসিসি পরিবহন ও যানবাহন ব্যবস্থাপনা ও উন্নত করতে কাজ করে যাতে শহরের বাস, রিকশা, ট্রাক, এবং অন্যান্য পরিবহনের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে সাহায্য করা হয়।
মানবিক উন্নতি: সিসিসি শহরের মানবিক উন্নতির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও পোশাক বিতরণ করে এবং শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন সৌজন্য প্রদান করে।
পরিবারিক কার্যক্রম: সিসিসি পরিবারিক কার্যক্রমে শাশুড় কুটুম, বৃহত্তর নাগরিক, ও অত্যন্ত দুর্বল সদস্যগুলির জন্য সৌজন্য ও সহায়তা প্রদান করে।
বাণিজ্যিক উন্নতি: বাণিজ্যিক কার্যক্রমে প্রযুক্তিগত উন্নতি এবং প্রযুক্তিগত সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে নগরটির উন্নতির লক্ষ্যে সিসিসি কাজ করে।
রাজশাহী সিটি করপোরেশন নগরটির উন্নতি এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে নৈতিক ও প্রবৃদ্ধির দিকে প্রবৃদ্ধি হাস্যে কাজ করছে।
মেয়র ও প্রশাসক:
নাম পদবী মেয়াদকাল
এ্যাড. এম. আব্দুল হাদি প্রশাসক ১৩.০৮.১৯৮৭–১১.০৯.১৯৮৮
এ্যাড. এম. আব্দুল হাদি মেয়র ১১.০৯.১৯৮৮–১৫.০৪.১৯৯০
মোঃ দুরুল হুদা মেয়র ১৬.০৪.১৯৯০–৬.১১.১৯৯০
আলহাজ্জ মেসবাহ উদ্দীন আহম্মেদ মেয়র ০৬.১১.১৯৯০–০৯.১২.১৯৯০
মোঃ সাইদুর রহমান (বিভাগীয় কমিশনার) মেয়র ১৫.১২.১৯৯০–০৮.০৫.১৯৯১
এন এ হবিবুল্লাহ (বিভাগীয় কমিশনার) মেয়র ০৮.০৫.১৯৯১–২১.০৫.১৯৯১
মোঃ মিজানুর রহমান মিনু মেয়র ২১.০৫.১৯৯১–৩০.১২.১৯৯৩
আলহাজ্জ এম আমিনুল ইসলাম (বিভাগীয় কমিশনার) প্রশাসক ৩০.১২.১৯৯৩–১১.০৩.১৯৯৪
মোঃ মিজানুর রহমান মিনু (প্রথম নির্বাচিত) মেয়র ১১.০৩.১৯৯৪–২৮.০৫.২০০২
মোঃ মিজানুর রহমান মিনু মেয়র ২৯.০৫.২০০২–১১.০৬.২০০৭
মোঃ রেজাউন নবী দুদু (ভারপ্রাপ্ত) মেয়র ১১.০৬.২০০৭–১৪.০৯.২০০৮
এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র ১৪.০৯.২০০৮–০৯.০৫.২০১৩
মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল মেয়র ১৮.০৯.২০১৩ (সাময়িক বরখাস্ত)
মোঃ নিযাম উল আযীম মেয়র (দায়িত্ব প্রাপ্ত) ০২.০৬.২০১৫
মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল মেয়র ০৫.০৪.২০১৭
এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র ৩০.৭.২০১৮–বর্তমান
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রশাসনিক অঞ্চলে থানা এবং ওয়ার্ড ভিত্তিক মহল্লা তালিকা:
১ রাজপাড়া
১. কাশিয়াডাঙ্গা (কাঠালবাড়ীয়া)
২. শাহাজিপাড়া
৩. রায়পাড়া
৪. আদুবুড়ি
৫. শুড়িপাড়া
৬. সায়েরগাছা
৭. হাড়গ্রাম (মুন্সিপাড়া)
৮. হাড়ুপুর (সিটি কপোরেশনের আওতাভুক্ত অংশ)
২ রাজপাড়া
৯. হড়গ্রাম নতুনপাড়া
১০. হড়গ্রাম নতুনপাড়া
১১. হড়গ্রাম রাণীদিঘি
১২. হড়গ্রাম কলোনী
১৩. হড়গ্রাম বিদ্দিরপাড়া
১৪. নগরপাড়া
১৫. মোল্লাপাড়া
১৬. শেখপাড়া
৩ রাজপাড়া
১৭. দশপুকুর
১৮. বহরমপুর
১৯. নতুন বিলসিমলা
২০. লক্ষীপুর (ডিংগাডোবা, রেল লাইনের উত্তর অংশ)
৪ রাজপাড়া
২১. হড়গ্রাম বাজার ( পদ্মকামিনী রাস্তার দক্ষিণ ও পূব অংশ)
২২. বুলনপুর
২৩. গোয়ালপাড়া
২৪. কেশবপুর
২৫. নবাবগঞ্জ
৫ রাজপাড়া
২৬. রাজপাড়া
২৭. মহিষবাথান
২৮. কুলুপাড়া
২৯. ভাটাপাড়া ( হেলেনাবাদ কলোনীসহ)
৬ রাজপাড়া
৩০. লক্ষীপুর (অংশ) এবং বহরমপুর (রেলওয়ে লাইনের দক্ষিণ অংশ)। (উত্তরে রেলওয়ে লাইন, দক্ষিণে-লক্ষীপুর রাস্তা, পূর্বে মেডিক্যাল ক্যাম্পাসের পশ্চিম বাউন্ডারী, পশ্চিমে লক্ষীপুর ঝিল)
৭ রাজপাড়া
৩১. চন্ডিপুর
৩২. লক্ষীপুর ভাটাপাড়ার পূব ও চন্ডীপুরের উত্তর অংশ
৩৩. শ্রীরামপুর
৩৪. বেতিয়াপাড়া
৮ বোয়ালিয়া(প্রকৃতপক্ষে ৮ নং ওয়ার্ড বোয়ালিয়া-রাজপাড় থানার অন্তভূর্ক্ত )
৩৫. কাজীহাটা
৩৬. সিপাইপাড়া
৯ বোয়ালিয়া(প্রকৃতপক্ষে ৮ নং ওয়ার্ড বোয়ালিয়া-রাজপাড় থানার অন্তভূর্ক্ত )
৩৭. হোসনীগঞ্জ
৩৮. শেখপাড়া
৩৯. দরগাপাড়া
৪০. জোতমহেশ
৪১. শেরুসারপাড়া
১০ বোয়ালিয়ার (অংশ) ও রাজপাড়া (অংশ)
৪২. হেতমখাঁ
৪৩. পুরাতন বিলসিমলা৪৪. গোয়ালপাড়া
৪৫. ওয়াপদা কলোনী (কলাবাগান)
৪৬. মেডিক্যাল ক্যাম্পাস
১১ বোয়ালিয়া
৪৭. হেতমখাঁ সজিপাড়া
৪৮. হেতমখাঁ (পানবহর)
৪৯. মালোপাড়া (পশ্চিম অংশ)
৫০. রাজারহাতা
৫১. কাদিরগঞ্জ (গোরস্থানের পশ্চিম অংশ)
৫২. মেথরপাড়া
৫৩. কারিকরপাড়া
৫৪. শাহাজিপাড়া
১২ বোয়ালিয়া
৫৫. ফদকীপাড়া
৫৬. কুমারপাড়া
৫৭. সাহেব গঞ্জ
৫৮. সাহেব বাজার
৫৯. রাণী বাজার
৬০. মালোপাড়া (পূব অংশ)
৬১. গণকপাড়া
৬২. মিয়াপাড়া
১৩ বোয়ালিয়া
৬৩. কাদিরগঞ্জ (গৌরহাংগা ও ষষ্টিতলা)
৬৪. দড়িখরবোরা (রেলওয়ে লাইনের দক্ষিণাংশ)
১৪ বোয়ালিয়া ( অংশ) ও রাজপাড়া অংশ
৬৫. উপশহর
৬৬. তেরখাদিয়া
১৫ বোয়ালিয়া
৬৭. সাপুরা (গোরস্থান পাড়া, সাহাজীপাড়া, পলিটেকনিক, সেচ বিভাগ, শালবাগান)
৬৮. কাদিরগঞ্জ দড়িখরবোনা
৬৯. দড়িখরবোনা (রেলওয়ে লাইনের উত্তরাংশ)
১৬ বোয়ালিয়া
৭০. সপুরা শিল্প এলাকা (সেনানিবাসসহ)৭১. জিন্নানগর
৭২. মথুরডাংগা
৭৩. বখতিয়ারাবাদ
৭৪. কয়েরদাঁড়া
১৭ শাহ মখদুম
৭৫. বড়গ্রাম
৭৬. নওদাপাড়া (জনসংখ্যার প্রতিবেদন ৯১ অনুসারে ১৭ নং ওয়ার্ডে প্রকাশিত সকল এলাকা অন্তভূর্ক্ত)
১৮ বোয়ালিয়া অংশ এবং শাহ মখদুম অংশ:
৭৭. আসাম কলোনী
৭৮. পবা
৭৯. পবা রাইস মিল
৮০. আহম্মদ নগর
৮১. ফিরোজাবাদ
৮২. পবা নতুন পাড়
৮৩. পবা, টিটিসি
৮৪. পবা মঠপুকুর
৮৫. শালবাগান (বন অফিসের দক্ষিণ রাস্তার উত্তরাংশ)
১৯ বোয়ালিয়া:
৮৬. শিরোইল কলোনী
৮৭. ছোট বনগ্রাম কলোনী
৮৮. ছোট বনগ্রাম
৮৯. হাজারাপুকুর
৯০. রেলওয়ে কলোনী
২০ বোয়ালিয়া:
৯১. বোয়ালিয়া পাড়া
৯২. সুলতানাবাদ
২১ বোয়ালিয়া:
৯৩. বল্লবগঞ্জ
৯৪. শিরোইল
২২ বোয়ালিয়া:
৯৫. সাগরপাড়া
৯৬. রামপুর বাজার
৯৭. খানসামার চক
৯৮. ঘোড়ামারা (কুমারপাড়াসহ স্টীমারঘাট রোডের পূব অংশ)
২৩ বোয়ালিয়া:
৯৯. সেখেরচক
১০০. রামচন্দ্র পুর (পশ্চিমাংশ)
২৪ বোয়ালিয়া:
১০১. বাজে কাজলা (পশ্চিমাংশ)
১০২. রামচন্দ্র পুর (পূবাংশ আহম্মদপুরসহ)
২৫ বোয়ালিয়া:
১০৩. তালাইমারী (পশ্চিমাংশ)
১০৪. রাণী নগর (দক্ষিণ অংশ)
২৬ বোয়ালিয়া:
১০৫. মেহেরচন্ডী
১০৬. নামোভদ্রা
১০৭. চকপাড় মেহেরচন্ডী
২৭ মতিহার অংশ এবং বোয়ালিয়া অংশ:
১০৮. প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
১০৯. টিকাপাড়া
১১০. মিরের চক
১১১. রাণীনগর (উত্তর অংশ)
১১২. দেবীশিংপাড়া
১১৩. বালিয়াপুকুর
১১৪. শিরইল মঠপুকুর
১১৫. উপর ভদ্রা
২৮ মতিহার:
১১৬. কাজলা
১১৭. ধরমপুর
১১৮. তালাইমারী (পূব অংশ)
১১৯. বাজে কাজলা (পূব অংশ)
১২০. চরকাজলা
২৯ মতিহার:
১২১. সাহতবাড়িয়া
১২২. খোজাপুর
১২৩. ডাশমারী
১২৪. চর সাতবাড়ীয়া
১২৫. শ্যামপুর ডাশমারী
৩০ মতিহার:
১২৬. বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
১২৭. মির্জাপুর
১২৮. মাসকাটা দিঘী (মেহেরচন্ডী)
১২৯. বুধপাড়া
১৩০. মোহনপুর
১৩১. ফল বাগান
১৩২. কৃষি ফার্ম
১৩৩. বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণাগার
১৩৪. মেহেরচন্ডী বধুপাড়া
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের সুন্দর্য
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন একটি অপূর্ব নগর এবং তার সার্বিক সৌন্দর্যিক অবকাঠামোগুলি শহরটির চরম সুন্দর্যতা তৈরি করে। এটি একটি ভ্রমণ স্থান হিসেবে পরিচিত এবং এর বিভিন্ন অংশের সৌন্দর্যের জন্য প্রশিক্ষিত একটি পর্যাপ্ত স্থান।
শহরের উদ্যানসহ প্রকৃতির সৌন্দর্য: রাজশাহী সিটি পরিবেশগত সৌন্দর্যে ধরা যায়, যার মধ্যে বিভিন্ন উদ্যান, পার্ক, এবং লেক প্রস্তুত করা হয়েছে।
ঐতিহাসিক স্থানের সৌন্দর্য: রাজশাহীতে বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থান ও স্মৃতি স্থল রয়েছে, যেগুলি ভ্রমণকারীদের উৎসাহিত করে এবং তাদেরকে আত্মপরিচয় করতে উৎসাহিত করে।
মডার্ন ইনফ্রাস্ট্রাকচার: সিটি কর্পোরেশন প্রযুক্তিগত উন্নতি এবং অভিজ্ঞান দ্বারা রাজশাহীকে একটি মডার্ন শহরে পরিণত করেছে, এবং এর অত্যন্ত উন্নত বাস্তুসেবা, সড়ক নেটওয়ার্ক, ও অন্যান্য সুবিধাসমূহ একটি সুন্দর এবং অনুকূলভবিত্ত শহর তৈরি করেছে।
সার্বিক বিকাশের প্রচেষ্টা: সিটি কর্পোরেশনের সুচনা এবং পরিচর্যা এমনভাবে সম্পন্ন হয়েছে যাতে রাজশাহী শহরটি সার্বিক বিকাশের দিকে অগ্রসর হতে পারে।
সৌন্দর্যিক বিপণি ও বাজার: রাজশাহীতে বিভিন্ন বাজার এবং বিপণির সৌন্দর্য আছে, যেগুলি স্থানীয় পণ্যের অভিজ্ঞতা করতে এবং শহরের জীবনধারার স্থানীয় বিচিত্রতা অনুভব করতে একটি মৌল্যবান সুযোগ প্রদান করে।
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন তার সুন্দর্য এবং বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিবারে একই ভাবে প্রযুক্তি এবং সুযোগের সাথে অগ্রসর হতে হয়।
Comments
Post a Comment