Narayanganj City Corporation | নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন

Narayanganj City Corporation | নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন


Narayanganj City Corporation | নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন ঢাকা, বাংলাদেশের রাজধানীর পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ জেলার নারায়ণগঞ্জ শহরের একটি স্থানীয় সরকার সংস্থা। ১৮৭৬ সালে নারায়ণগঞ্জ শহরের সার্বিক উন্নয়ন এবং ব্যবস্থাপনা করার লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১১ সালের ৫ মে, নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা, সিদ্ধিরগঞ্জ পৌরসভা, এবং কদমরসূল পৌরসভাকে বিলুপ্ত করে ২৭ টি ওয়ার্ড সমন্বয়ে গঠিত হয় নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন। এটি বাংলাদেশের সপ্তম সিটি কর্পোরেশন। এর আয়তন ৭২.৪৩ বর্গ কিলোমিটার।

পরিচিতি ও বর্ণনা

বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি শহর হলো নারায়ণগঞ্জ। এই শহরটি একটি কৃষি ও কোমার্স হাব হিসেবে পরিচিত। এটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি অঞ্চল।


প্রতিষ্ঠান: নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনটি নভেম্বর ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি শহরটির এলাকা ও মৌঞা এলাকায় স্থাপিত।

এলাকা: নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল একটি বৃহত্তর অঞ্চল বা এলাকা শাসিত। এই অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন ওয়ার্ড বা এলাকা থাকে, যা শহরের বিভিন্ন অংশগুলি প্রতিনিধিত্ব করে।

প্রশাসনিক এলাকা: নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের আওতায় কিছু প্রশাসনিক এলাকা বা ওয়ার্ড আছে, যা অঞ্চলের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নাগরিক সেবা ও উন্নয়নে অংশীদার করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ:


শহরের উন্নয়ন: নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন এলাকার উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রকল্প এবং পদক্ষেপ নেয়। সার্বিক বাণিজ্যিক কার্যক্রম, জলাবদ্ধতা এবং শহর সুন্দর ও ব্যবসায়িকভাবে পরিচালিত হতে চেষ্টা করা হয়।

পরিবহন ও যানবাহন: সিটি কর্পোরেশন প্রধানতঃ পরিবহন এবং যানবাহন সম্পর্কিত প্রকল্প এবং ব্যবস্থা করে। গতিপ্রণালীর উন্নয়ন, সড়ক এবং যানবাহন ব্যবস্থার সুস্থিরতা বজায় রাখা, এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই ক্ষেত্রে নতুন প্রকল্প বা উন্নয়নে কাজ করা হয়।

মানবাধিকার এবং পরিবার কল্যাণ: নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন মানবাধিকার ও পরিবার কল্যাণে মৌলিক প্রযুক্তি, সশস্ত্র ব্যবস্থা, সুস্থ পরিবার এবং শিশুর সুরক্ষা সংক্রান্ত প্রকল্প ও কার্যক্রম পরিচালনা করে।

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন প্রতি বছর নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে শহরের বৃদ্ধি এবং উন্নয়নে চেষ্টা করে এবং নাগরিকদের সুবিধা সাধারিত করতে প্রতিবছর পরিকল্পনা অনুষ্ঠান করে।


ইতিহাস

১৮৭৬ সালের ৮ই সেপ্টেম্বরে, নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা গঠন করা হয়। পৌরসভা গঠনের সাথেই শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব এবং পশ্চিমে অবস্থিত স্থানগুলি তিনটি ওয়ার্ডে ভাগ করা হয়। এই তিনটি ওয়ার্ডের মোট আয়তন প্রায় ৪.৫ বর্গমাইল ছিল। ওয়ার্ডগুলি ছিল:

ওয়ার্ড নং ০১: শীতলক্ষ্যা, নয়ামাটি, নিতাইগঞ্জ, তাঁতিপাড়া, পত্নিপাড়া, সুতারপাড়া।

ওয়ার্ড নং ০২: কুটিপাড়া, নয়ামাটি, তাঁতিবাজার, উত্তর টানবাজার, গলাচিপা, পালপাড়া, চাষাড়া, খানপুর, মোকারবা, হাজীগঞ্জ, রওশনবাগ, বাবুরাইল।

ওয়ার্ড নং ০৩: মদনগঞ্জ, সোনাকান্দা, বন্দর, একরামপুর, ও নবীগঞ্জ।

১৮৭৬ সালের ৮ই সেপ্টেম্বরে পৌরসভা গঠন করার পর প্রথম পৌর চেয়ারম্যান মি. এইচটি ইউলসন হন। যদিও পৌরসভা গঠিত হওয়ার সাথে সাথেই এখানে প্রচুর সময় পূর্বদিকে পৌর চুনুকটা অভ্যন্তরে সর্বদা চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৫২ সালে পৌরসভাকে ৭.৫ বর্গমাইলে বিস্তৃত করা হয়। ১৯৫৭ সালে পৌরসভাকে ২০ টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করে পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৫৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

১৯৭২ সালে পৌরসভাকে ১২ টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয় এবং নারায়ণগঞ্জ ওয়ার্ডে তিনজন, বাকি সব ওয়ার্ডে দুইজন করে কমিশনার, দুইজন মনোনীত কমিশনার, একজন ভাইস চেয়ারম্যান ও একজন চেয়ারম্যানসহ সর্বমোট ২৯ জন সদস্য নিয়ে পৌর কমিটি গঠিত হয়। ১৮৭৬ সালের ৮ই সেপ্টেম্বরে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা গঠন করার পর প্রথম পৌর চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন মি. এইচটি ইউলসন।

 নারায়ণগঞ্জ পৌরসভায় প্রথম এদেশীয় নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন খানঁপুর মহল্লার সৈয়দ মোহাম্মদ মালেহ। সে সময় তিনি একজন বিদ্ব্যান ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। অবশ্য এর পূর্বে ১৯০০ সালে মি. উইলসন পদত্যাগ করায় কিছু দিনের জন্য বাবু মহিমচন্দ্র গাঙ্গুলী চেয়ারম্যান পদে ছিলেন। ১৯০৭ সালের ডিসেম্বরে নারায়ণগঞ্জ শহরে পৌরসভার তত্ত্বাবধানে প্রথম বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ব্যবস্থা চালু হয়। ১৯৯০ সালে থেকে এ সরবরাহ ব্যবস্থাটি ঢাকা ওয়াসার উপর ন্যস্ত হয়। ১৯৭৪ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে নারায়ণগঞ্জ পৌর নির্বাচনে শ্রমিক নেতা আলী আহম্মদ চুনকা আওয়ামী লীগের প্রার্থী খোকা মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে জয়ী হন।

২০০৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচনে জয়লাভ করে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার প্রথম মহিলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আলী আহম্মদের মেয়ে সেলিনা হায়াৎ আইভি। পৌরসভা বিলুপ্তি হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি এই পদে বহাল ছিলেন।

২০০৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি, নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচনে জয়লাভ করে সেলিনা হায়াৎ আইভি, আলী আহম্মদের মেয়ে, নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার প্রথম মহিলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। পৌরসভা বিলুপ্তির আগে এই পদে তিনি একদিন ও বসে ছিলেন।

২০১১ সালের ৫ মে, নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা, সিদ্ধিরগঞ্জ পৌরসভা এবং কদমরসূল পৌরসভাকে বিলুপ্ত করে ২৭টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয় নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রথম প্রশাসক হিসেবে শাহ কামালকে নিয়োগ দেওয়া হয়। ৩০ অক্টোবর ২০১১ সালে নারায়ণগঞ্জে অনুষ্ঠিত এই সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সেলিনা হায়াৎ আইভি, বাংলাদেশের সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নারী মেয়র হিসেবে জয়লাভ করেন।

Narayanganj City Corporation | নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন


২৭টি ওয়ার্ড সমন্বয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়।


ওয়ার্ডসমূহ

ওয়ার্ড নং এলাকা সীমানা আয়তন জনসংখ্যা

ওয়ার্ড ০১:  মো. রফিকুল ইসলাম পাইনাদী (পূর্ব), মিজমিজি বাতান পাড়া উত্তরে- ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক, দক্ষিণে-তিতাস গ্যাস লাইন, পূর্বে- নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা সড়ক, পশ্চিমে- ধনুহাজী রোড ৩.৭০ বর্গ কিলোমিটার ৩৬,৫৯২ জন

ওয়ার্ড ০২:  মো. সুলতান মিয়া পাইনাদী (পশ্চিম), মিজমিজি (দক্ষিণ পাড়া), মিজমিজি (পশ্চিম পাড়া), মিজমিজি (সাহেব পাড়া) উত্তরে- ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক, দক্ষিণে-পানি উন্নয়ন বোর্ডের ক্যানাল পাড়/উত্তর কদমতলি, পূর্বে- ধনুহাজী রোডের পশ্চিম পাড়, পশ্চিমে- ফতুল্লা থানার ভূইগড় মৌজা ৩.৫০ বর্গ কিলোমিটার ২৫,৫৮৫ জন

ওয়ার্ড ০৩: শ্মোহাম্মদ সাহাদাত হোসেন নিমাই কাশারি, নয়া আটি, বাগমারা, সানার পাড় উত্তরে- ঢাকা জেলার ডগাইর ও জোকা মৌজা, দক্ষিণে-ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক, পূর্বে- নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা সড়ক, পশ্চিমে- ঢাকা জেলার ডগাইর মৌজা ২.১০ বর্গ কিলোমিটার ৩৫,৯৪৭ জন

ওয়ার্ড ০৪: মো. মকবুল হোসেন শিমরাইল, আটি, উত্তর আজিবপুর উত্তরে- ঢাকা জেলারজোকা মৌজা, দক্ষিণে-আজিবপুর রোড (শীতলক্ষ্যা নদী পর্যন্ত), পূর্বে- শীতলক্ষ্যা নদী, পশ্চিমে- নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা সড়ক ৩.৬৫ বর্গ কিলোমিটার ২৩,৩৮৫ জন

ওয়ার্ড ০৫: মো. শাহিন আলম দক্ষিণ আজিবপুর, সিদ্ধিরগঞ্জ কলাবাগ (দক্ষিণ), সিদ্ধিরগঞ্জ কলাবাগ পশ্চিম), সিদ্ধিরগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন, সিদ্ধিরগঞ্জ সাইলো ২.০৯ বর্গ কিলোমিটার ১৮,৪২১ জন

ওয়ার্ড ০৬: মো. শাহীন খান শুমিলপাড়া (আদমজী ই পি জেড সহ), বাগপাড়া, মন্ডলপাড়া ৩.১৭ বর্গ কিলোমিটার ২৫,১০০ জন

ওয়ার্ড ০৭: মো. রোকনুজ্জামান কদমতলি উত্তরপাড়া, কদমতলি দক্ষিণ পাড়া, নয়া পাড়া ২.৬২ বর্গ কিলোমিটার ২১,৮৮৮ জন

ওয়ার্ড ০৮: সোহেল আহম্মদ ভূঁইয়াপাড়া, আরাম্বাগ, টাকখানা, বাড়ইপাড়া, এনায়েতনগর, ধনকুন্ডা ৩.৪৩ বর্গ কিলোমিটার ১০,৫৬৮ জন

ওয়ার্ড ০৯: মো. সাহাদাত হোসেন জালকুড়ি পশ্চিম পাড়া, জালকুড়ি মধ্য পাড়া, জালকুড়ি উত্তর পাড়া ৬.১০ বর্গ কিলোমিটার ২৭,১৩৮ জন

ওয়ার্ড ১০: মো. জুবায়ের হোসেন বাগপাড়া, ২ নং ঢাকেশ্বরী কটন মিলস, আরামবাগ,রসুলবাগ, মীরপাড়া,চিত্তরঞ্জন কটন মিল এলাকা, আজিম মার্কেট,কো-অপারেটিভ, পাঠানটুলী, ওয়াটার ওয়ার্কস সড়কের অংশ বিশেষ যা আজিম মার্কেটের, খাল হতে এসিআই এর উত্তর পার্শ্ব পর্যন্ত ১.৫৫ বর্গ কিলোমিটার ২০,৪৮৯ জন

ওয়ার্ড ১১: মো. হানিফ মিয়া       ১১ ১.৭৩ বর্গ কিলোমিটার ২৪,৫৫০ জন

ওয়ার্ড ১২: মো. আবুল হাসান    ১২ ১.৬১ বর্গ কিলোমিটার ৪০,১৮৭ জন

ওয়ার্ড ১৩: মো. আবদুল লতিফ  ১৩ ২.১৭ বর্গ কিলোমিটার ৪৭,০৭৯ জন

ওয়ার্ড ১৪: মো. আবদুল বাসেত  ১৪ ১.২৭ বর্গ কিলোমিটার ২৯,৪৩১ জন

ওয়ার্ড ১৫: মো. ইকরামুল হক  ১ নং গেট, ২নং গেট, রেলী বাগান, ডাইলপট্টি, টানবাজার, মীনাবাজার, নয়ামাটি, থানা-পুকুরপাড়, সাহা পাড়া, ডিআইটি ১.৬৮ বর্গ কিলোমিটার ২৪,০৯৬ জন

ওয়ার্ড ১৬: মো. আজিজুর রহমান  দেওভোগ, তাঁতীপাড়া, বাবুরাইল, বউ-বাজার, জিমখানা, বেপারীপাড়া ১.৪৯ বর্গ কিলোমিটার ৩৪,৪৯৬ জন

ওয়ার্ড ১৭:  মো. রহমান সরদার  পাইকপাড়া, ভূইয়াপাড়া, জল্লারপাড়া, নামাপাড়া, নয়াপাড়া, কাচারি গল্লি, ঋষিপাড়া

ওয়ার্ড ১৮: মো. আবদুল আজিজ  শহীদ নগর, নিতাইগঞ্জ, তামাকপট্টি, শহীদ বাপ্পী সড়ক

ওয়ার্ড ১৯:  মো. মনিরুজ্জামান

ওয়ার্ড ২০: মো. আককাস মিয়া

ওয়ার্ড ২১: মো. আবদুল হাকিম

ওয়ার্ড ২২: মো. ইকরামুল হক

ওয়ার্ড ২৩: মো. হাসানুজ্জামান  স্বল্পেরচকের উত্তরাংশে অবস্থিত। এই এলাকাটি শীতলক্ষ্যা নদীর পশ্চিমে এবং মদনগঞ্জ টু মদনপুর হাইওয়ে সমরক্ষেত্র মাঠ থেকে নবীগঞ্জ কবরস্থান পর্যন্ত পূর্বে সীমাবদ্ধ হয়েছে। দক্ষিণে এটি স্বল্পেরচক কবরস্থান রোড দিয়ে সীমাবদ্ধ হয়েছে এবং এর আশেপাশে রয়েছে নবীগঞ্জ ফেরি ঘাট রোড ও শীতলক্ষ্যা  নদীর দিকে সীমাবদ্ধ হয়েছে।

ওয়ার্ড ২৪: মো. সাহাদাত হোসেন

ওয়ার্ড ২৫: মো. আবদুল্লাহ  উওর লক্ষনখোলা, দক্ষিণ লক্ষনখোলা, সোমবাড়ীয়া বাজার, চৌরাপাড়া'র একাংশ নিয়ে গঠিত

ওয়ার্ড ২৬: মো. আবদুল হালিম

ওয়ার্ড ২৭: মো. সাহাদাত হোসেন

All




https://www.facebook.com/Bangladeshi-Jobs-24-103690384717095/

Comments