Introduction and Description of Barisal Division | বরিশাল বিভাগের পরিচিতি ও বর্ণনা
Introduction and Description of Barisal Division | বরিশাল বিভাগের পরিচিতি ও বর্ণনা
বরিশাল বিভাগ বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশান্ত ও সৌন্দর্যময় অঞ্চল। বরিশাল বিভাগটি দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত এবং উত্তর-পশ্চিমে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগগুলির সাথে সীমাবদ্ধ। এই বিভাগটির একটি আকর্ষণীয় দিক হলো অপরিসীম নদীবন্দর এবং হোয়ারেন বারিশাল বাদর। বরিশাল বিভাগ অধিকাংশই মরিচিকা জলবায়ু এবং মাটির উপকূলে অবস্থিত।
বরিশাল বিভাগের জনসংখ্যা মৌল্যমানে বেড়ে চলেছে এবং এটি অধিকাংশই গাঁওবাড়ি ও কৃষি ভিত্তিক অঞ্চল। এই অঞ্চলে মুখ্যতম ধারাবাহিক, বরিশাল শহর, ভোলা, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, এবং হরিয়ানা জেলা অবস্থিত।
বরিশাল বিভাগের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য এবং স্থানাঙ্গন:
অপরিসীম নদীবন্দর (Backwater): বরিশাল বিভাগে বিশেষভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে অপরিসীম নদীবন্দর, যা নদীপাড়া নামেও পরিচিত। এটি সৌন্দর্যের জন্য একটি জনপ্রিয় স্থান এবং প্রবাদপূর্ণ বোট পার্কের জনপ্রিয়তা অবাধ্য হয়েছে।
বারিশাল শহর: বারিশাল শহর বরিশাল বিভাগের মাঝখানে অবস্থিত একটি উন্নত ও প্রগতিশীল শহর। এখানে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাজার, এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক স্থান রয়েছে।
সুন্দরবন: বরিশাল বিভাগের দক্ষিণে সুন্দরবন নয়, তবে এর কাছাকাছি অবস্থিত সুন্দরবন নদীবন্দর অঞ্চল প্রকৃতির সৌন্দর্যের জন্য অত্যন্ত প্রসিদ্ধ।
পটুয়াখালী জেলা: বরিশাল বিভাগের একটি প্রমুখ জেলা হলো পটুয়াখালী। এই জেলায় সুন্দরবন, ফটিকছড়ি, ও কাইলাসমা হিসেবে অনেকগুলি প্রাকৃতিক দর্শনীয় স্থান রয়েছে।
বরিশাল বিভাগ একটি ঐতিহাসিক, সৌন্দর্যময়, এবং প্রাকৃতিক সমৃদ্ধির সাথে পরিপূর্ণ একটি অঞ্চল যা ভারতীয় উপমহাদেশের বাংলাদেশ সংলগ্ন করে। বরিশাল একটি আধুনিক ও গুলাবী অঞ্চল, যেখানে নদী, হাওর, দিঘি এবং বন্যা দরিদ্রতার বিশেষ মুখোমুখি রূপে খুবই প্রস্তুত।
বরিশাল বিভাগে মোট ৬টি জেলা রয়েছে। বরিশাল বিভাগের জেলাগুলি হলো:
বরিশাল জেলা বাংলাদেশের একটি জেলা এবং একটি শহর, যা বরিশাল বিভাগের অংশ। জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র হলো বরিশাল শহর। বরিশাল জেলাটি বাংলাদেশের দক্ষিণে অবস্থিত এবং এটি গঙ্গা, মেঘনা, ও পদ্মা নদীর জন্য পরিচিত। বরিশাল একটি সমৃদ্ধ ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জেলা, যেখানে জলবায়ু, কৃষি, এবং নদীর উপহারে প্রস্তুতি প্রচুর।
বরিশাল জেলার বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলি:
বরিশাল
নদী ও চার: বরিশাল জেলা মূলত নদীমুখের অঞ্চলে অবস্থিত, এবং গঙ্গা, মেঘনা, ও পদ্মা নদী জেলা আবাসন। এই নদীগুলি জেলার ভূগোলকে আরো আকর্ষণীয় ও উর্দ্ধতন করে তোলেছে।
কৃষি ও উদ্যোগ বিকাশ: বরিশাল জেলা একটি কৃষি-ভিত্তিক জেলা, এখানে বাড়ি কৃষি, বৃষ্টি সাধন, ও দানা সহ বিভিন্ন ধরণের কৃষি প্রণালী অনুসরণ হয়। জেলার প্রায় সকল অঞ্চলে খোকারি ও কৃষি কাজ দেখা যায়।
শিক্ষা: বরিশালে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেমন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল মেডিকেল কলেজ, এবং বিভিন্ন প্রাথমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল।
ঐতিহাসিক ও ধার্মিক স্থান: বরিশালে ঐতিহাসিক এবং ধার্মিক স্থানগুলি আছে, যেমন দাপ্তরবাড়ি জামে মসজিদ, পাথরিয়া শ্বেতসিংহ জংগলের বৌদ্ধ বিহার, ও বারিশাল সাদর উপজেলার বাড়ি মসজিদ।
চাল বিভ্রান্তি: বরিশাল জেলা চাল বিভ্রান্তির জনপ্রিয় হোটস্পটগুলির একটি, এখানে বিভিন্ন ধরণের ফুলের বাগান এবং প্রচুর সংখ্যক বৃক্ষবৃক্ষার দরজা দরজা খোলা রয়েছে।
বরিশাল একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জেলা, যেখানে প্রাকৃতিক রং, নদী ও চারের পরিবেশ, এবং মানুষের সংস্কৃতি একসাথে মিলে আসে।
ঝালকাঠী
ঝালকাঠি জেলা বাংলাদেশের একটি জেলা এবং একটি শহর, যা বারিশাল বিভাগের অংশ। জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র হলো ঝালকাঠি শহর। ঝালকাঠি জেলা একটি সুন্দর নদীর উপত্যকায় অবস্থিত এবং এটি বাংলাদেশের গঙ্গা-মেঘনা-পদ্মা উপত্যকার অংশ। জেলাটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বৃদ্ধি প্রণালী, এবং সাংস্কৃতিক ধারার জন্য পরিচিত।
নদী ও চার: ঝালকাঠি জেলা নদী-চারের পরিচিত, এটি মোটামুটি ১২০০ কিলোমিটার বরাবর একটি চার অঞ্চলে অবস্থিত, এবং গঙ্গা, মেঘনা, ও পদ্মা নদী জেলা আবাসন করে। এই নদীগুলি জেলার ভূগোলকে আরো আকর্ষণীয় ও উর্দ্ধতন করে তোলেছে।
কৃষি ও উদ্যোগ বিকাশ: ঝালকাঠি একটি কৃষি-ভিত্তিক জেলা, এখানে ধান, মুষ্টার্দ, ও তেলের চাষ প্রধান অংশ গ্রহণ করে। জেলার প্রায় সকল অঞ্চলে খোকারি ও কৃষি কাজ দেখা যায়।
শিক্ষা: ঝালকাঠি জেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেমন ঝালকাঠি বিশ্ববিদ্যালয়, ঝালকাঠি মেডিকেল কলেজ, ঝালকাঠি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, এবং বিভিন্ন প্রাথমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল।
ঐতিহাসিক ও ধার্মিক স্থান: ঝালকাঠি জেলাতে ঐতিহাসিক এবং ধার্মিক স্থানগুলি রয়েছে, যেমন দক্ষিনবাড়িয়া জামে মসজিদ, নিতাঈচর, ও বারিশাল সাদর উপজেলার বাড়ি মসজিদ।
বাঘের ঘর: ঝালকাঠি জেলার বাঘের ঘর দেশের একটি প্রসিদ্ধ বন্যাৰ জন্য হোটস্পট। এখানে বাঘ বসবার পুর্বে আবার তাদের আচরণ বা তাদের সান্ত্বনা বাড়ানোর জন্য একটি দোরগমন স্থান।
ঝালকাঠি জেলা একটি অপূর্ণিমা জেলা, যেখানে নদীচার, চারের সৌন্দর্য, এবং স্থানীয় সংস্কৃতি একসাথে মিলে আসে।
পটুয়াখালী
পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশের একটি জেলা এবং একটি শহর, যা বারিশাল বিভাগের অংশ। জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র হলো পটুয়াখালী শহর। পটুয়াখালী জেলাটি গঙ্গা, মেঘনা, এবং পদ্মা নদীর জন্য পরিচিত, এবং এটি দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশে অবস্থিত।
নদী ও চার: পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এবং গঙ্গা, মেঘনা, এবং পদ্মা নদীর কাছে অবস্থিত। এই নদীগুলি জেলার ভূগোলকে আরো আকর্ষণীয় ও উর্দ্ধতন করে তোলেছে।
কৃষি ও উদ্যোগ বিকাশ: পটুয়াখালী একটি কৃষি-ভিত্তিক জেলা, এখানে ধান, মুষ্টার্দ, ও তেলের চাষ প্রধান অংশ গ্রহণ করে। জেলার অধিকাংশ জনগণ কৃষিতে আবদ্ধ রয়েছে এবং বিভিন্ন উদ্যোগ বিকাশে জুটিয়ে থাকছে।
শিক্ষা: পটুয়াখালী জেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেমন পটুয়াখালী সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট (PSTU), পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ, এবং বিভিন্ন প্রাথমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল।
ঐতিহাসিক ও ধার্মিক স্থান: পটুয়াখালী জেলাতে ঐতিহাসিক এবং ধার্মিক স্থানগুলি আছে, যেমন লেংথা রাজবাড়ি, দুর্গাসাগর, ও বিভিন্ন জামে মসজিদ।
হোকে বন্যা: পটুয়াখালী জেলার হোকে বন্যার একটি জনপ্রিয় জায়গা, যেখানে বন্যা বসবার আগে আবার তাদের আচরণ বা তাদের সান্ত্বনা বাড়ানোর জন্য একটি দোরগমন স্থান।
পটুয়াখালী একটি সুন্দর ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জেলা, যেখানে নদী ও চার, কৃষি, এবং স্থানীয় সংস্কৃতি একসাথে মিলে আসে।
পিরোজপুর
পিরোজপুর জেলা বাংলাদেশের একটি জেলা এবং একটি শহর, যা বরিশাল বিভাগের অংশ। জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র হলো পিরোজপুর শহর। পিরোজপুর জেলা গঙ্গা, মেঘনা, এবং বয়রা নদীর উপত্যকায় অবস্থিত এবং পূর্ব বাংলাদেশে অবস্থিত। জেলাটি সুন্দরবনের একটি অংশও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একটি উপত্যকায় অবস্থিত।
নদী ও চার: পিরোজপুর জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এবং গঙ্গা, মেঘনা, এবং বয়রা নদী জেলা আবাসন করে। এই নদীগুলি জেলার ভূগোলকে আরো আকর্ষণীয় ও উর্দ্ধতন করে তোলেছে।
কৃষি ও উদ্যোগ বিকাশ: পিরোজপুর একটি কৃষি-ভিত্তিক জেলা, এখানে ধান, মুষ্টার্দ, ও তেলের চাষ প্রধান অংশ গ্রহণ করে। জেলার অধিকাংশ জনগণ কৃষিতে আবদ্ধ রয়েছে এবং বিভিন্ন উদ্যোগ বিকাশে জুটিয়ে থাকছে।
শিক্ষা: পিরোজপুর জেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেমন পিরোজপুর সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট (PPSTI), পিরোজপুর মেডিকেল কলেজ, এবং বিভিন্ন প্রাথমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল।
ঐতিহাসিক ও ধার্মিক স্থান: পিরোজপুর জেলাতে ঐতিহাসিক এবং ধার্মিক স্থানগুলি রয়েছে, যেমন দোহাজার মসজিদ, পিরোজপুর সদর উপজেলার কুড়িয়ার দরগাহ, ও বিভিন্ন জামে মসজিদ।
সুন্দরবন: পিরোজপুর জেলা সুন্দরবনের একটি অংশও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একটি উপত্যকায় অবস্থিত এবং এটি একটি গভীর বন্যা এলাকা। এখানে বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ, প্রাচীন বৃক্ষজীবী, এবং বন্যা জীববৈচিত্র্য পাওয়া যায়।
পিরোজপুর একটি সুন্দর জেলা, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বন্যা, এবং স্থানীয় সংস্কৃতি একসাথে মিলে আসে।
বরগুনা
বরগুনা জেলা বাংলাদেশের একটি জেলা এবং একটি শহর, যা বরিশাল বিভাগের অংশ। জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র হলো বরগুনা শহর। বরগুনা জেলা গঙ্গা, মেঘনা, এবং বয়রা নদীর উপত্যকায় অবস্থিত এবং সুন্দরবনের একটি অংশও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একটি উপত্যকায় অবস্থিত।
নদী ও চার: বরগুনা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এবং গঙ্গা, মেঘনা, এবং বয়রা নদী জেলা আবাসন করে। এই নদীগুলি জেলার ভূগোলকে আরো আকর্ষণীয় ও উর্দ্ধতন করে তোলেছে।
কৃষি ও উদ্যোগ বিকাশ: বরগুনা একটি কৃষি-ভিত্তিক জেলা, এখানে ধান, মুষ্টার্দ, ও তেলের চাষ প্রধান অংশ গ্রহণ করে। জেলার অধিকাংশ জনগণ কৃষিতে আবদ্ধ রয়েছে এবং বিভিন্ন উদ্যোগ বিকাশে জুটিয়ে থাকছে।
শিক্ষা: বরগুনা জেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেমন বরগুনা বিশ্ববিদ্যালয়, বরগুনা মেডিকেল কলেজ, এবং বিভিন্ন প্রাথমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল।
ঐতিহাসিক ও ধার্মিক স্থান: বরগুনা জেলাতে ঐতিহাসিক এবং ধার্মিক স্থানগুলি রয়েছে, যেমন দোহাজার মসজিদ, বরগুনা সদর উপজেলার বাড়ি মসজিদ, ও বিভিন্ন জামে মসজিদ।
সুন্দরবন: বরগুনা জেলা সুন্দরবনের একটি অংশ এবং এটি একটি গভীর বন্যা এলাকা। এখানে বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ, প্রাচীন বৃক্ষজীবী, এবং বন্যা জীববৈচিত্র্য পাওয়া যায়।
বরগুনা একটি সুন্দর ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জেলা, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বন্যা, এবং স্থানীয় সংস্কৃতি একসাথে মিলে আসে।
ভোলা
ভোলা জেলা বাংলাদেশের একটি জেলা এবং একটি শহর, যা বারিশাল বিভাগের অংশ। জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র হলো ভোলা শহর। ভোলা জেলা গঙ্গা, মেঘনা, এবং বয়রা নদীর উপত্যকায় অবস্থিত এবং এটি সুন্দরবনের একটি অংশও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একটি উপত্যকায় অবস্থিত।
নদী ও চার: ভোলা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এবং গঙ্গা, মেঘনা, এবং বয়রা নদী জেলা আবাসন করে। এই নদীগুলি জেলার ভূগোলকে আরো আকর্ষণীয় ও উর্দ্ধতন করে তোলেছে।
কৃষি ও উদ্যোগ বিকাশ: ভোলা একটি কৃষি-ভিত্তিক জেলা, এখানে ধান, মুষ্টার্দ, ও তেলের চাষ প্রধান অংশ গ্রহণ করে। জেলার অধিকাংশ জনগণ কৃষিতে আবদ্ধ রয়েছে এবং বিভিন্ন উদ্যোগ বিকাশে জুটিয়ে থাকছে।
শিক্ষা: ভোলা জেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেমন ভোলা বিশ্ববিদ্যালয়, ভোলা মেডিকেল কলেজ, এবং বিভিন্ন প্রাথমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল।
ঐতিহাসিক ও ধার্মিক স্থান: ভোলা জেলাতে ঐতিহাসিক এবং ধার্মিক স্থানগুলি রয়েছে, যেমন মোসজিদ দরগাহ, ভোলা সদর উপজেলার বাড়ি মসজিদ, ও বিভিন্ন জামে মসজিদ।
সুন্দরবন: ভোলা জেলা সুন্দরবনের একটি অংশ এবং এটি একটি গভীর বন্যা এলাকা। এখানে বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ, প্রাচীন বৃক্ষজীবী, এবং বন্যা জীববৈচিত্র্য পাওয়া যায়।
ভোলা একটি সুন্দর ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জেলা, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বন্যা, এবং স্থানীয় সংস্কৃতি একসাথে মিলে আসে।
কুয়াকাটার ঐতিহাসিক ঘটনা
কুয়াকাটার ঐতিহাসিক ঘটনা এবং প্রাচীন স্মৃতির কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনাসমূহ:
কুয়াকাটা একটি সবচেয়ে প্রাচীন ও ঐতিহাসিক স্থানগুলির মধ্যে একটি, যা বাংলাদেশের পশ্চিম বঙ্গ বিভাগে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের অদ্ভুত ঐতিহাসিক ঘটনার প্রতিষ্ঠানের হিসেবে পরিচিত। কুয়াকাটা বৃহত্তর এবং সুন্দর নদী হোক কাটালগাছি এবং মাধুকহালি নদীর মধ্যে অবস্থিত।
কুয়াকাটার ইতিহাস বাংলাদেশের অন্যান্য স্থানগুলির মতো অসম্পূর্ণ এবং অনেক বিষয়ে মিশ্র হয়ে থাকে। এটি প্রাচীনকালের অনেক রাজাস্বের আওতায় ছিল এবং বিশেষভাবে সোমপুর জেলার মধ্যে অবস্থিত একটি প্রধান কেন্দ্র হিসেবে গুণধর্ম রেখেছিল।
মৌর্য সাম্রাজ্যের সময়: প্রাচীন ভারতীয় ঐতিহাসিক মহান সাম্রাজ্য মৌর্য সাম্রাজ্যের সময়ে কুয়াকাটা একটি প্রস্তুতি হিসেবে গণ্ডভি রাজ্যের একটি অংশ হত।
মুঘল আমলে: কুয়াকাটা একইসঙ্গে মুঘল আমলেও আসে, এবং এটি মুঘল আমলের সময়ে বাঙালি সংস্কৃতির কেন্দ্র হয়ে উঠে।
ব্রিটিশ শাসনের সময়: ব্রিটিশ শাসনের সময়ে, কুয়াকাটা একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক এবং পোর্ট শহর হিসেবে অভিজ্ঞান করে, এবং তার সড়কের পৃষ্ঠে কেল্লা, প্রাচীন গোলামখালি ব্রিটিশ কলেজ, এবং অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের প্রতি যুদ্ধ: ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে কুয়াকাটা একটি গুরুত্বপূর্ণ মুক্তিযোদ্ধা প্রদান করে, এবং এখানে বিশেষভাবে জনপ্রিয় মুক্তিযোদ্ধা শহীদ জাহাঙ্গীর আলম ও জাহারুল হকের জন্য মাধ্যম স্থান হিসেবে মনে হয়।
কুয়াকাটা বাংলাদেশের সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ, এবং স্থানীয় সমৃদ্ধির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান।
কুয়াকাটা এখনও বাজার ও ব্যবসায়িক গুরুত্ব রয়েছে এবং এটি খুলনা জেলার একটি প্রধান বাজার শহর হিসেবে পরিচিত।
Comments
Post a Comment